যুব সমাজ যে কোন দেশের মূল্যবান সম্পদ। জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতি যুব সমাজের সক্রিয় অংশগ্রহণের উপর অনেকাংশই নির্ভরশীল। যুব সমাজের মেধা,সৃজনশীলতা,সাহস ও প্রতিভাকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠে একটি জাতীর অর্তনৈতিক,সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিমন্ডল। র্পথিবীর অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও যুব সমাজ জাতীর ভবিষ্যত কর্ণধার,নীতি নির্ধারক ও সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী। জনসংখ্যার সবচেয়ে প্রতিশ্রুতিশীল ও উৎপাদনমূখী অংশ হচ্ছে যুবগোষ্ঠি। দেশের অসংগঠিত,কর্মপ্রত্যাশী এই যুবগোষ্ঠিকে সুসংগঠিত,সুশৃংখল এবং উৎপাদনমূখী শক্তিতে রুপান্তরের লক্ষ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়াধীন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় যুব নীতিমালা অনুযায়ী বাংলাদেশের ১৮-৩৫ বছর বয়সী জনগোষ্ঠিকে যুব হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। কর্মপ্রত্যাশী অনুৎপাদনশীল যুব সমাজকে সুসংগঠিত,সুশৃংখল এবং উৎপাদনমূখী শক্তিতে রুপান্তরের লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৮ সালে যুব উন্নয়ন মন্ত্রনালয় সৃষ্টি করে পরবর্তীতে নামকরণ করা হয় "যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়" । মাঠ পর্যয়ে যুব কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য ১৯৮১ সালে সৃষ্টি করা হয় "যুব উন্নয়ন অধীদপ্তর"
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস